বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে যত ফিলিস্তিনি মুক্তি পেয়েছেন, তার চেয়ে রেকর্ডসংখ্যক ফিলিস্তিনিকে আটক করেছে ইসরায়েল।
৭ অক্টোবরের পর ‘নির্বাহী আদেশে আটকের’ সংখ্যা ইতিমধ্যে ৩০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যায় ঠেকেছে। ৭ অক্টোবরের পর আটক করা হয়েছে ২ হাজার ৮০০ জনকে।
আল-জাজিরার তথ্য অনুযায়ী, সব মিলিয়ে ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ১০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।

ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরের বেথলেহেমে নিজের বাসায় মায়ের পাশে বসা ইয়াজেন আলহাসনাত। ঘুম তাড়াতে চোখ ঘষছিল ১৭ বছরের এই কিশোর।
আগের রাতে ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে সে। প্রায় পাঁচ মাস আগে এক ভোরে বাড়ি থেকে তাকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী।
ইসরায়েলি কারাগারে প্রায় পাঁচ মাস বন্দী ছিল ইয়াজেন। কোনো অভিযোগ ছাড়াই তাকে ‘নির্বাহী আদেশে আটক’ রাখা হয়।
সদ্য মুক্তি পাওয়া ইয়াজেন বলছে, ‘তাদের (ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ) কাছে একটি গোপন ফাইল আছে। এটাতে কী আছে, সেটা আপনাকে তারা বলবে না।’
গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের বিনিময়ে মুক্তি পাওয়া ১৮০ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুদের একজন ইয়াজেন।
হামাস নেতাদের বরাতে আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ৭ অক্টোবরের হামলা চালিয়ে ইসরায়েল থেকে লোকজনকে ধরে এনে গাজায় বন্দী করে রাখার উদ্দেশ্য বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের মুক্ত করা।
GIPHY App Key not set. Please check settings